বাংলাদেশে আয়বৈষম্য যেভাবে কমানো সম্ভব

প্রথম আলো মামুন রশীদ প্রকাশিত: ০৪ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৩২

গত বছর বিলেতের দ্য ইকোনমিস্ট পত্রিকা কোভিডকালে ৬৬টি সবল অর্থনীতির ওপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান নবম। ১৯৭২ সালে সম্ভবত বাংলাদেশের কেউ ভাবতেই পারেনি ২০২১ সালে ৫০ বছরের বাংলাদেশ এই জায়গায় এসে পৌঁছাতে পারে। ৫০ বছরে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে। ১৯৭২ সালে যেখানে জনগোষ্ঠীর প্রায় ৮২ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল, ২০১৯ সালে এসে সেই সংখ্যা ২০ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে এসেছে। কোভিডকালে এই হার কিছু বাড়লেও অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের সঙ্গে সঙ্গে সেটিও আগের জায়গায় চলে যাচ্ছে বা যাবে বলে অনেকেই মনে করছেন।


তবে দারিদ্র্য কমলেও বাড়ছে বৈষম্য—আয়বৈষম্য, নারী-পুরুষে বৈষম্য, আঞ্চলিক বৈষম্য, এমনকি প্রযুক্তি ব্যবহারেও বৈষম্য। সম্প্রতি দুটি অনুষ্ঠানে কিছু জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ছাড়াও খোদ পরিকল্পনামন্ত্রী বৈষম্য বাড়ার কথা স্বীকার করে সমাধানের পথ খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে বিশেষজ্ঞরা সামগ্রিক দৈন্য হ্রাসের জন্য স্বাস্থ্যসেবা, সর্বজনীন শিক্ষা ও ছোট উদ্যোক্তাদের সমস্যা দূর করার উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন। করোনার প্রভাবে নতুন করে যেহেতু অনেক লোক দরিদ্র হয়েছে, তাই দরিদ্রদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম আরও বিস্তৃত করা প্রয়োজন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us