২০৫০ সাল নাগাদ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে ১ মিটারের মতো, যার কারণে বাংলাদেশের ১৭ শতাংশ ভূমি প্লাবনের শিকার হবে। ওজোন স্তর রক্ষা করতে না পারলে কিংবা জলবায়ুর পরিবর্তনে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পেলে অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলে ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে দুই মিটারের কাছাকাছি।
অভিযোগ রয়েছে, গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের জনগণের খাদ্যাভ্যাসের কারণে সমগ্র বিশ্বে অতিমারি (কোভিড-১৯) ছড়িয়ে পড়েছে। যার ফলে বিশ্ববাসীকে নাস্তানাবুদ হতে হয়েছে ২০২০ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত। প্রাণঘাতী এ ভাইরাস বিশ্বের লাখ লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে যেমন, তেমনি বিশ্ব অর্থনীতিকে পর্যুদস্ত করে দিয়েছে। কবে নাগাদ সেই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবে বিশ্ববাসী, তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। যদিও ইতিমধ্যে টিকা প্রয়োগ চলছে বিশ্বের জনগণের মাঝে, তথাপিও বিশ্ববাসী এখনো নিরাপদ নয়; বরং করোনার আরেক প্রজাতি ওমিক্রনের তাণ্ডবে মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে আছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্পষ্ট জানিয়েছে, করোনা বা কোভিড-১৯ বিশ্ব থেকে শিগগিরই বিতাড়িত হচ্ছে না। তাহলে বিষয়টি কী দাঁড়িয়েছে! ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বিশ্বে থেকেই যাচ্ছে। প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে, তবে কি চীনের জনগণের ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে এখন বিশ্ববাসীকে?