'প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। সব শিক্ষার্থীর জন্য সমান সুযোগ থাকতে হবে। কিন্তু দেশে সুবিধাবঞ্চিত অনেক শিশুই শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে না। করোনাকালে এ বৈষম্য আরও বেড়েছে। অসচ্ছল পরিবারের শিক্ষার্থীদের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। পরীক্ষানির্ভর সনদ ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে গুণগত শিক্ষাকে বিস্তৃত করতে হবে। সবার সমান শিক্ষার জন্য প্রয়োজন শক্তিশালী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত।'
গতকাল বুধবার 'সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য গুণগত শিক্ষা :কর্ম-অভিজ্ঞতা ও করণীয়' শীর্ষক ওয়েবিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। গণসাক্ষরতা অভিযান ও সমকাল আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সহায়তা করে নেট্জ-বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানে নেট্জ-বাংলাদেশ পরিচালিত সারাদেশের ৩৪টি আনন্দলোক বিদ্যালয়ের কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। বলা হয়, এ বিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য আনন্দের মাধ্যমে শিশুদের গুণগত শিক্ষাদান। সারাদেশে সৃজনশীল শিক্ষাদান পদ্ধতি নিয়ে যারা কাজ করেছেন, তাদের ভাবনার প্রতিফলন রয়েছে এ স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রমে। বক্তারা এই স্কুলের শিক্ষাপদ্ধতি সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।