সীমাতিরিক্ত খেলাপি ঋণের কারণে দেশের ৬০ ব্যাংকের মধ্যে ২৫টি ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ৫টি ব্যাংক রয়েছে বড় ঝুঁকির মধ্যে। এদের খেলাপি ঋণের হার বেশি হওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ বেড়ে গেছে।
একই সঙ্গে বেড়েছে মূলধন সংরক্ষণের হারও। কয়েকটি ব্যাংক মূলধন ঘাটতিতেও পড়েছে। খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রভিশন খাতে আটকে রয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। এর মধ্যে আন্তর্জাতিকভাবেও কয়েকটি ব্যাংকের এলসি সরাসরি গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। তৃতীয় ব্যাংকের গ্যারান্টি লাগছে। ফলে বাড়ছে ব্যবসা খরচ।