গত বছরের ৪ আগস্ট লেবাননের রাজধানী শহর বৈরুত বন্দরে রাসায়নিক বিস্ফোরণে অন্তত ১০০ জনের মৃত্যু দেখেছে বিশ্ববাসী। এ ঘটনায় আহত হয়েছে প্রায় চার হাজার মানুষ। রাসায়নিক পদার্থের কারণে ঝুঁকিতে রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরও।
সতর্কতার অংশ হিসেবে সাড়ে নয় হাজার কেজি রাসায়নিক পণ্য ধ্বংসের উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। ইতোমধ্যে পণ্যগুলো ধ্বংস করতে সুনামগঞ্জের ছাতকে লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের প্ল্যান্টে পাঠানো হয়েছে।
সারা বছরই চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে রাসায়নিক পণ্য আমদানি করা হয়। কিন্তু আমদানিকারকরা যথাসময়ে পণ্য খালাস না করার কারণে বন্দরের ‘পি’শেডটি রাসায়নিক পণ্য রাখার গুদামে পরিণত হয়েছে। এদিকে বিপজ্জনক পণ্য চিহ্নিত করার যথাযথ কোনো ব্যবস্থা না থাকায় যেকোন মুহূর্তে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটার শঙ্কা বন্দরে।