বিচারফলের জ্ঞানকাণ্ড-২

দেশ রূপান্তর মঈদুল ইসলাম প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২১, ০৯:০৪

পরের তারিখ ২৪ জুলাই ১৯৯৫, বাদী জ্ঞান বাবু হাজির হলেন কাগজপত্র নিয়ে সাক্ষ্য দিতে। তার পক্ষে সাক্ষী তিনি একাই, সব কাগজই সরকারি। খাড়া সরকারি কৌঁসুলিও (সংক্ষিপ্তরূপ ‘জিপি’ পরিচিত বেশি, আদতে ‘গভর্নমেন্ট প্লিডার’; সোজা বাংলায়: জেলায় সরকারের প্রধান দেওয়ানি উকিল) তিন বিবাদীর পক্ষে। বাদীপক্ষের একমাত্র সাক্ষী পিডব্লিউ-১ (প্লেইন্টিফস উইটনেস-১) জ্ঞান বাবুর জবানবন্দি নেওয়া হলো। বিস্তর কাগজপত্র প্রমাণচিহ্নিত করা হলো তার। মামলায় কাজগপত্র দাখিল থাকলেই আদালতের আমলে (বিবেচনার) যায় না সংগোপনে। আমলে নেওয়াতে চাইতে হয় দাখিলকারী পক্ষকে প্রকাশ্যে প্রমাণ দেখিয়ে। সাক্ষীর জবানবন্দিতে বক্তব্যের সঙ্গে সঙ্গে পেশ করতে হয় সমর্থনের কাগজপত্র অপরপক্ষের চোখের সামনে; যেন জেরায় তারা বাজিয়ে দেখতে পারে সেটার সিলছাপ্পর, প্রতিটা অক্ষর; আসল কি নকল, কাজের কি অকাজের। আন্ধা কানুনকে না আবার যা-তা দেখিয়ে ধান্দা সারে। সর্বসমক্ষে পেশ হলে প্রমাণের চিহ্ন দেওয়া হয় বাদীপক্ষেরটায় সংখ্যা দিয়ে, বিবাদীপক্ষেরটায় হরফে। তারপরে আদালত আমলে নিয়ে বাজিয়ে দেখবে রায়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us