যখন নারী নির্যাতনের ঘটনাটি জানাজানি হলো, তখন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে আমাকে ঘটনাটি সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে বলা হয়। তখন পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাদীর (ভিকটিম) সঙ্গে সবাইকে দেখা করতে দেওয়া হতো না। সমিতির সভাপতি সালমা আলী পুলিশ সুপারকে একটি চিঠি পাঠান। এরপর পুলিশ আমাকে ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ করে দেয়। এরপর প্রায় দুই মাস ওই নারীকে ঢাকায় মহিলা আইনজীবী সমিতির শেল্টার হোমে নিয়ে চিকিৎসা করানো হয়েছে।
তাঁর মানসিক অবস্থা পরিবর্তনে তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী সময়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হলে আমি বাদীর কাছ থেকে ওকালতনামা নিয়ে মহিলা আইনজীবী সমিতির পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষের সহায়তাকারী হিসেবে মামলাটির সঙ্গে যুক্ত হই।