জীবিকার সংগ্রামের কারণে অনেক দরিদ্র পরিবার তাদের সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠাতে চায় না। অনেক শিশুও পড়ালেখা করতে আগ্রহ দেখায় না। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়ে অনেক শিশু। করোনা মহামারির কারণে এটি আরও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঝরে পড়া শিশুদের ক্লাসে ফিরিয়ে আনার প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছেন শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এমন সময়ে ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় একটি পাঠাগারের খবর আমরা পেলাম, যেখানে ১৫ বছর ধরে ঝরে পড়া শিশুদের পাঠদান চলে আসছে। স্থানীয় একটি পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষক একাই পাঠাগারটি পরিচালনা করছেন। নিরলসভাবে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। সমাজে এমন শিক্ষাবান্ধব মানুষ আমাদের অনুপ্রাণিত করে।