তিন দিন আগে তুরাগ থানার দিয়াবাড়ির ঝাউবন থেকে এক তরুণীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তদন্তে নেমে তাকে গুলশানের নিকেতনের এক বাসার গৃহকর্মী পারভীন ফেন্সি (৩০) হিসেবে শনাক্ত করা হয়।
এই ঘটনায় গৃহকর্তা সৈয়দ জসীমুল হাসান (৬৩) ও তার স্ত্রী সৈয়দা সামিনা হাসানকে (৬০) গ্রেপ্তারের পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বলছে, গৃহকর্তার সঙ্গে ‘অনৈতিক’ সম্পর্ক আছে সন্দেহ থেকে গৃহকর্ত্রী সামিনা ফেন্সিকে হত্যা করেন।
তবে লাশ গুম করার কাজে তাকে তার স্বামী ও তার গাড়িচালক রমজান আলীর (৪১) সহযোগিতা নেন।
পিবিআই ঢাকা মহানগর উত্তরের বিশেষ পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, তিনি দেড় বছর ধরে গুলশান-১ এর নিকেতনের ৬ নম্বর রোডের ১৫ নম্বর বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের গৃহকর্মী ছিলেন। শনিবার রাতে ওই বাসা থেকে গৃহকর্তা জসীমুল ও সামিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়।