করোনা কমে আসায় দেশের অর্থনীতিতে ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। উদ্যোক্তাদের অনেকেই নতুন প্রকল্প গড়ে তুলছেন, আবার কেউ কেউ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে শুরু করেছেন। বিশেষ করে তৈরি পোশাক ও ইস্পাত খাতে নতুন প্রকল্প স্থাপনের পাশাপাশি উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানোর প্রবণতা চোখে পড়ছে। নতুন নতুন সৌর ও তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কোম্পানিও হচ্ছে। এর ফলে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল আমদানি বাড়ছে। তাই আমদানি ব্যয়ও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের নতুন উদ্যোগ গ্রহণ ও ব্যবসায় সম্প্রসারণের ফলে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়তে শুরু করেছে। করোনার কারণে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণে যে মন্দাভাব দেখা দিয়েছিল, তা কেটে চাঙাভাব ফিরে এসেছে। এতে ব্যাংকগুলোর ব্যবসায়েও সুবাতাস বইতে শুরু করেছে।
তবে আমদানি ও আমদানি খরচ বাড়ায় কিছুটা চাপে রয়েছে ব্যাংকগুলো। কারণ, আমদানি দায় মেটানোর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে মার্কিন ডলারের।