সম্প্রতি ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য লিটারপ্রতি ৬৫ থেকে ৮০ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। মূল্যবৃদ্ধির হার ২৩ দশমিক ১ শতাংশ। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের বাড়তি মূল্য সমন্বয়ের প্রয়োজনে দেশীয় বাজারে মূল্য বৃদ্ধি করা ছাড়া বিকল্প ছিল না বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে অনেকেই মনে করছেন, সরকারের এ উপসংহারটি ভ্রমাত্মক।
এটা ঠিক যে, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসিকে বাড়তি মূল্যের সম্মুখীন হতে হয়। এতে শুধু জুলাই মাসেই বিপিসিকে ৭২০ কোটি টাকা বাড়তি ব্যয় করতে হয়েছিল। সুতরাং বাড়তি ব্যয়ের বিষয়টি বিপিসির দুর্ভাবনার বিষয় ছিল। তবে এই ব্যয় মেটাতে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিই একমাত্র সমাধান কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।