ফখর-খুশদিলের জুটিতে পঞ্চাশ
দ্রুত চার উইকেট হারানো পাকিস্তান লড়ছে ফখর জামান ও খুশদিল শাহর ব্যাটে। দুই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের জুটি ৪৫ বলে স্পর্শ করেছে পঞ্চাশ।
১৪ ওভারে পাকিস্তানের রান ৪ উইকেটে ৭৬ রান। জয়ের জন্য শেষ ৬ ওভারে ৫২ রান চাই তাদের। ফখর ৩৪ বলে খেলছেন ৩০ রানে। ২৩ বলে খুশদিলেন রান ২৩।
মাঝপথে বাংলাদেশের সমান পাকিস্তান
পাকিস্তানের ১০ ওভার শেষে সমতায় দুই দল। বাংলাদেশের রান ছিল ৪ উইকেট ৪০, পাকিস্তানের তাই। শেষ ১০ ওভারে স্বাগতিকরা তুলেছিল ৮৭ রান, পাকিস্তানের চাই ৮৮।
৪ ওভারে মাত্র ১৭ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছেন মেহেদি হাসান। মুস্তাফিজুর রহমান ২ ওভারে ৩ রান দিয়ে নিয়েছেন একটি।
২০ বলে ১১ রানে খেলছেন ফখর জামান। ১৩ বলে খুশদিল শাহর রান ৮।
সোহানের থ্রোয়ে শেষ মালিক
মুস্তাফিজুর রহমানের বল ব্যাটে খেলতে পারেননি শোয়েব মালিক। এগিয়ে যান কিছুটা। সুযোগ দেখে দ্রুত গ্লাভস খুলে থ্রো করেন নুরুল হাসান সোহান। ক্রিজে ফেরায় একটু মন্থর ছিলেন মালিক। সময় মতো ফিরতে পারেননি, সোহানের থ্রো ফেলে দেয় বেলস! কয়েকবার পরীক্ষা করে আম্পায়ার যান রান আউট অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যান।
৩ বলে শূন্য রানে ফিরেন মালিক।
৬ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ৪ উইকেটে ২৪। বাংলাদেশের রান ছিল ৩ উইকেটে ২৫।
এলেন আর গেলেন হায়দার
দলে ফেরার ম্যাচ ভালো কাটল না হায়দার আলির। রিভিউ নষ্ট করে শূন্য রানে ফিরলেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান।
মেহেদি হাসানের বল সুইপ করেছিলেন মেহেদি। কিন্তু ব্যাটে খেলতে পারেননি। এলবিডব্লিউর জোরাল আবেদনে আম্পায়ার সাড়া দিলে রিভিউ নেন হায়দার। কাজ হয়নি, উল্টো রিভিউ হারায় পাকিস্তান।
৩ বলে শূন্য রানে ফিরেন হায়দার।
৫ ওভারে পাকিস্তানের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২৩। ক্রিজে ফখর জামানের সঙ্গী শোয়েব মালিক।
দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড রিজওয়ান
বল হাতে বিশ্বকাপ ভালো কাটেনি মুস্তাফিজুর রহমানের। লাইন-লেংথ ঠিক থাকেনি প্রায়ই। দেশের মাটিতে ফিরে যেন নিজেকে ফিরে পাচ্ছেন বাঁহাতি এই পেসার। দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করে দিয়েছেন মোহাম্মদ রিজওয়ানকে।
আউট সুইং করবে ভেবে খেলেছিলেন ডানহাতি এই ওপেনার। কিন্তু বল একটু ভেতরে ঢুকে উপড়ে ফেলে তার অফ স্টাম্প। ১১ বলে এক চারে ১১ রান করেন রিজওয়ান।
৩ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ১ উইকেটে ১৬। ক্রিজে বাবর আজমের সঙ্গী ফখর জামান।