গত ৬ নভেম্বর রাষ্ট্রায়ত্ত ৫ ব্যাংকের কর্মকর্তা (ক্যাশ) নিয়োগের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠলে শুরুতে তা অস্বীকার করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ওইদিন বেলা ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত ১ হাজার ৫১১টি পদের বিপরীতে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ১৬ হাজার ৪২৭ জন চাকরিপ্রত্যাশী। বাংলাদেশ ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির আওতায় পরীক্ষাটি ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিল আহছানউল্লা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
পরে প্রশ্নফাঁস হওয়ার প্রমাণ সামনে আসার পরিপ্রেক্ষিতেই ৬ নভেম্বরের পরীক্ষা বাতিলের পাশাপাশি আরও একাধিক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এ ছাড়া প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় আহছানউল্লা ইউনিভার্সিটিকে কেন কালো তালিকাভুক্ত করা হবে না, তার ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে চিঠি দেয় ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি।