সংঘর্ষ, গুলি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে ৮৩৫টি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ভোট গ্রহণ চলাকালে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। ফলে মানুষের মাঝে আতঙ্কের কমতি ছিল না। চার জেলায় ছয়জন নিহতসহ আহত হয়েছেন অনেক।
দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের ভোট গ্রহণ নিয়ে আগে থেকেই ছিল শঙ্কা। তাই বাড়তি সতর্কতাও ছিল নির্বাচন কমিশনের। তবে তাতে থামানো যায়নি সংঘাত। দেশজুড়ে মারামারি–হানাহানির এই কাণ্ড পত্রিকা, টেলিভিশন, ফেসবুক খুললেই দেখা যাচ্ছে, যা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে। বাংলাদেশের মতো স্বাধীন দেশে এ রকম ইউপি নির্বাচনকে ঘিরে কেন এই সহিংসতা?