মার্কিন সাংবাদিক জুডিথ মিলারের সঙ্গে আমার একবারই দেখা হয়েছে, ইরাক যুদ্ধের বছর দুয়েক পর নিউইয়র্কের হার্ভার্ড ক্লাবে। জাতিসংঘের সাবেক উপমহাসচিব শশী থারুরের সঙ্গে যেতে হয়েছিল নোট নেওয়ার জন্য। জুডিথ নিউইয়র্ক টাইমস-এর বিখ্যাত সাংবাদিক, ইরাকের পারমাণবিক মারণাস্ত্র রয়েছে, তাঁর এই প্রতিবেদনকে সে দেশের বিরুদ্ধে সামরিক হামলার পক্ষে জোরালো যুক্তি হিসেবে ব্যবহার করেছিল মার্কিন সরকার।
ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি জুডিথের প্রতিবেদনের তথ্য উদ্ধৃত করে বলেছিলেন, মহাবিপর্যয় ঘটে যাওয়ার আগে ইরাকের পারমাণবিক কর্মসূচি খতম করতে হবে। যুদ্ধের পরে জানা গেল, ইরাকের কোনো মারণাস্ত্র নেই, পারমাণবিক বোমা বানানোর মতো ক্ষমতাই সাদ্দাম সরকারের ছিল না।