স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কিছু বিতর্কিত ব্যক্তি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বলে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে, যা খুবই দুঃখজনক। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইতোমধ্যে সংশোধন করা হয়েছে। এর আগে অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে এমন ব্যক্তিরা যেন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না পান, সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার।
অতীতে লক্ষ্য করা গেছে, নির্বাচিত হয়ে অনেক জনপ্রতিনিধি অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। তাদের এমন কুপ্রবৃত্তির কারণে জনসেবার রাজনীতি রীতিমতো লোভের দাসে পরিণত হয়েছে। চেয়ারম্যান-মেম্বাররা যদি জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনে ব্যস্ত থাকেন তাহলে জনগণ যাবে কোথায়? আমরা জানি, রাষ্ট্রীয় নানা সেবা জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করে আসছে। কিন্তু সরকারের এ উদ্দেশ্য কতটা বাস্তবায়ন হয়েছে? যাদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে তারা কি জনসেবা করছেন?