টানা বৃষ্টিপাতে বিধ্বস্ত কেরল। সোমবার পর্যন্ত নিম্নচাপের বৃষ্টিতে দক্ষিণের এই রাজ্যে ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যার জলে ধস নেমে মারা গিয়েছেন অধিকাংশ মানুষ। নিখোঁজ আরও অনেকে। এই পরিস্থিতিতে দু’টি বড় নদীবাঁধের লকগেট খোলার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে কেরল প্রশাসন। ফলে পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা থাকছে। যে দু’টি বাঁধের জল ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে, তার মধ্যে একটি এশিয়ার বৃহত্তম খিলেন বাঁধ ইদ্দুকি। যা রয়েছে পেরিয়ার নদীর উপর। অন্যটি ইদামালায়ার বাঁধ। এই বাঁধটিও পেরিয়ারেরই একটি উপনদীর উপর রয়েছে।