আমাদের দেশে গত প্রায় এক দশকের কাছাকাছি ধরে অভিভাবক, শিক্ষক, সুশীলসমাজ সবারই কিশোর গ্যাং ও কিশোরদের অনিরাপদ জীবন আর পথচলা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। কিন্তু কিশোরদের নিরাপদ ভবিষ্যৎ নির্মাণে আমরা কী করছি তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই যাচ্ছে।
কিশোর গ্যাংগুলো গড়ে উঠছে মূলত শহর ও শহরতলি এলাকায়। এদের যোগাযোগের অন্যতম পথ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপ। এই কিশোরদের গ্যাং করার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো কম বয়সে ক্ষমতা দেখানোর প্রবণতা, নিজেকে বিশেষ কিছু হিসেবে উপস্থাপন করা। কথিত প্রেমিকাকে নিয়ে প্রায়শই এই কিশোররা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া ধীরে ধীরে গ্যাংয়ে যুক্ত হয় মাদক। গ্যাং তাদের সংঘর্ষ করার প্রেরণা দেয় আবার সংঘর্ষ করার জন্যই গ্যাং তৈরি হয়।