করোনা সংক্রমণের শুরুতে বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানির হার কমলেও প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ বেশি ছিল। এর অন্যতম কারণ, করোনাকালে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো কমে যাওয়ায় বৈধ পথে বেশি অর্থ এসেছে। সরকার প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের ওপর যে ২ শতাংশ প্রণোদনা দিয়েছে, তাতেও তাঁরা দেশে টাকা পাঠাতে উৎসাহিত হয়েছেন।
কিন্তু বৃহস্পতিবার প্রথম আলোয় ‘সংকুচিত হয়ে পড়েছে বিদেশের শ্রমবাজার’ শিরোনামে যে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তা দুই দিক থেকেই উদ্বেগজনক। পুরোনো শ্রমবাজারে মন্দা ও নতুন শ্রমবাজার তৈরি করতে না পারায় চার বছর ধরে বিদেশে কর্মী পাঠানো কমছে। ফলে কমতে শুরু করেছে প্রবাসী আয়ও।