বাংলাদেশের একটি সুবিখ্যাত গাড়ির ব্যাটারি কোম্পানি ভারতে রপ্তানি করতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে। ২০০৪ সালে ভারত অভিযোগ করে সেই ব্যাটারি কোম্পানি নিজেদের উৎপাদন মূল্যের চেয়েও কমমূল্যে পণ্যটি ভারতে রপ্তানি করছে (বাণিজ্যের ভাষায় ডাম্পিং)। এতে ভারতের ব্যাটারি শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যা রোধকল্পে তারা অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে। ডাম্পিংয়ের উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতিযোগীদের প্রতিযোগিতা থেকে সরিয়ে দিয়ে নিজের পণ্যকে একচেটিয়া করে ফেলে তারপর সুবিধাজনক সময়ে অনেক চড়া দামে পণ্য বিক্রি করে অনেক বেশি মুনাফা করে সেটা পুষিয়ে ফেলা। এটা বাজারের প্রতিযোগিতা নষ্ট করে শেষ পর্যন্ত জনস্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করে বলে এটা বন্ধের জন্য অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপের কথা ওঠে।