সুশাসনের স্বার্থবাদিতা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১০:০৯

বন্ধুরা বলেন বস্তাপচা শব্দ আউড়িয়ে কী লাভ, যিনি বা যারা মানেন না তিনি বা তারা শুনলে মনে মনে গোস্বা হন, স্বাস্থ্য শিক্ষা পরিষেবা পেতে হয়রান আমজনতার যখন বলার কিছুই থাকে না, ডিজিটাল সিগন্যালের সঙ্গে পাল্টাপাল্টি ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত কসরত যখন চলতেই থাকে, ইতিবাচক ও নেতিবাচকের বাতচিৎ বাক্সবন্দি বহুদিন, সুবচনকে নির্বাসনে পাঠিয়ে তোষামোদি তেলেসমাতিতে মত্ত বর্ণচোরারা, অন্তর্ভুক্তি বনাম বিচ্যুতির মহড়া এবং ঐকমত্যের ওজস্বিতা যখন মতানৈক্যের মাশুল দিতে দিতে দ্বিধাবিভক্ত তখন সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহির মতো শব্দাবলির দৈন্যদশা দেখে দিনাতিপাত করা ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। বস্তুত সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এসব শব্দ প্রায়শ ব্যবহৃত হয় গণতন্ত্রের নান্দীপাঠে, নির্বাচনী ইশতেহারে, কোনো কোনো পরিবেশ পরিস্থিতিতে বেশি বেশি উচ্চারিত হয় আঁতেল আমলা আর ব্যবহারজীবীর মুখে। সুশাসনের অভাব হেতু উদ্বেগ-উচ্চারণেই গড়ে ওঠে হরেক প্রতিষ্ঠান, সংগঠন ও সংস্থা, চিন্তা চৌবাচ্চা এবং এমনকি একে কেন্দ্র করে বড় বড় প্রকল্পে ব্যবহারজীবীরা আয়-রোজগারও করছেন। কিন্তু আসলে সর্বত্র সুশাসন কি হালে পানি পাচ্ছে? এমনকি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা পরিস্থিতি উন্নতির কোন পর্যায়ে তা নিয়েও নিয়ত চলে  মহাজন বাক্য ছোড়াছুড়ি। সেটা খতিয়ে দেখাও সুশাসনের স্বার্থেই জরুরি। খোদ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিরই স্ব-মূল্যায়ন প্রয়োজন। প্রয়োজন এ জন্য যে, সুশাসন সামষ্টিক উন্নয়নের প্রধান পূর্বশর্ত এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠাই পরিচালনার (good governace) অন্যতম অনুষঙ্গ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us