করোনার কারণে দীর্ঘ ১৮ মাস বন্ধ থাকার পর খুলেছে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সহসাই খুলবে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। শিক্ষাঙ্গনে ফিরেছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষাঙ্গন ও শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরেছে প্রাণ। এই প্রাণময়তায় শুধু শিক্ষার্থীরা নয়; শিক্ষকরাও আনন্দিত। কারণ শিক্ষার্থীরা শুধু শিক্ষাঙ্গনের প্রাণ নয়, শিক্ষকদেরও। একজন প্রকৃত শিক্ষক শিক্ষার্থীর সান্নিধ্যচ্যুত হয়ে ভালো থাকেন না; ভালো থাকতে পারেন না।
তবে শিক্ষাঙ্গনে এই ফেরা যেন আবার ঘরে ফেরায় রূপান্তরিত না হয়; যেন শিক্ষা কার্যক্রমে আবার ছেদ না পড়ে, সে জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাটা জরুরি। আমরা দেখছি, বিশ্বের অনেক দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পর কভিড পুনর্বার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠায় আবারও বন্ধ করে দিতে হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি চীনেও এমনটা ঘটেছে। কর্তৃপক্ষ স্কুল-কলেজ খোলার আগেই বলে রেখেছে, পরিস্থিতি খারাপ হলে আবারও বন্ধ হয়ে যাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দরোজা।