বেসরকারি একটি ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার ফারুক হোসেন। থাকেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। দীর্ঘদিন গ্যাস্ট্রিকে ভোগা এ ব্যাংকার শরণাপন্ন হন চিকিৎসকের। ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে এক মাস গ্যাসের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন তিনি। তবে মাস পার হলেও গ্যাসের সমস্যার সমাধান না হওয়ায় ধানমন্ডির একটি হাসপাতালের চিকিৎসক নতুন ফার্মেসি থেকে অন্য গ্যাসের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন। পরের ১৫ দিন যেতেই সুফল পান ফারুক।
ফারুক হোসেনের দাবি, মোহাম্মদপুরের যে ফার্মেসি থেকে তিনি নিয়মিত ওষুধ কেনেন, তারা হয়তো নকল ওষুধ দিয়েছিল, অথবা ওষুধের মেয়াদ টেম্পারিং করা হয়েছিল। চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি অন্য গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়ায় সুফল পান।