একটানা দেড় বছর বন্ধ থাকার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলায় শিক্ষার্থীদের বাঁধভাঙা আনন্দের সঙ্গে অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে যে স্বস্তি ফিরে এসেছে এককথায় তা অভাবিত। এরপরই প্রস্তাবিত জাতীয় শিক্ষাক্রম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন দেওয়ায় শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে।
ব্যক্তিগতভাবে এতে আমার সন্তুষ্ট হওয়ার কারণ, ২০১২ সালের শিক্ষাক্রম পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন তৈরির জন্য ২০১৭ সালে গঠিত কমিটিতে ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে আমাকেও সময় ও শ্রম দিতে হয়েছে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে যেদিনটির ৬০ বছর পূর্তি হবে- ঐতিহাসিক সেই শিক্ষা দিবসে উল্লিখিত দুটি বিষয় সবদিক দিয়েই প্রাসঙ্গিক।