চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) মো. রবিউল হোসেনের স্বাস্থ্য সহকারী ও স্ত্রী কুলসুমা আকতার দিনের পর দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতেন। স্ত্রী কুলসুমা কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকলে হাজিরা খাতায় তাঁর স্বাক্ষর দিয়ে দিতেন রবিউল। পটিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বামীর দাপটে চলতেন কুলসুমা।
কুলসুমার বিরুদ্ধে গঠিত তদন্ত কমিটি এসব অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে। শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে কুলসুমাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে পটিয়ার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নে বদলি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি প্রথম আলোকে বলেন, ‘কুলসুমার বিরুদ্ধে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার প্রমাণ মিলেছে। হাজিরা খাতায় তাঁর নিজের স্বাক্ষর ছিল না। শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাঁকে পুনরায় মাঠপর্যায়ে পাঠানো হয়েছে।’