‘Literacy for a human-centred recovery : Narrowing the digital divide’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আজ বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। এর অর্থ দাঁড়ায় মানবকেন্দ্রিক মুক্তি লাভের জন্য সাক্ষরতা : ডিজিটাল বিভক্তিকে কমিয়ে আনা। বৈশ্বিক এ মহামারিকালে বিকল্প উপায়ে লেখাপড়া চালিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হয়েছে বিভিন্নভাবে- দূরশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে, মাঝে মাঝে ব্যক্তি উপস্থিতির সঙ্গে ডিজিটাল লার্নিংও পরিচালনা করা হয়েছে।
কিন্তু সাক্ষরতার জন্য এ ধরনের কর্মসূচি সেভাবে পালন করা হয়নি। শিক্ষার্থীরা দ্রুত দূরশিক্ষণ পদ্ধতির দিকে ঝুঁকে পড়ার কারণে ডিজিটাল বিভক্তি প্রকট আকার ধারণ করেছে। এক্ষেত্রে যে বৈষম্য নিয়ে বিষয়টি এগোচ্ছিল, সেটি আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে অপারগতা, বৈদ্যুতিক বিভ্রাট, বিদ্যুৎ স্বল্পতা, সংযোগ সমস্যা, আর্থসামাজিক অবস্থা- এসব ক্ষেত্রে বৈষম্যের দ্বার খুলেছে অনেক। এ বিভক্তি কমানোর দায়িত্ব কার এবং কিভাবে তা কমাতে হবে সেটি নিয়ে ভাবার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। এবারকার স্লোগানে সে বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে।