প্রকৃতপক্ষে আমি পরীমনিকে চিনতাম না। আমি এই মামলার আইনজীবীও নই। কিন্তু পরীমনিকে রিমান্ডে নেওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষক আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁরা বলেন, এখানে অন্যায় হয়েছে, আপনি মামলাটি নিন। তখন পরিস্থিতি পরীমনির বিপক্ষেই ছিল বলা যায়।
এরপর আমি মামলার কাগজপত্র ঘেঁটে দেখলাম, এখানে ভয়ানক মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। নিয়ম হলো গ্রেপ্তারের সঙ্গে সঙ্গে থানায় জানাতে হবে। কিন্তু থানায় এফআইআর করা হয়েছে ২৬ ঘণ্টা পর। আমি এ বিষয়ে মহামান্য আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তঁারাও বিস্মিত হলেন। এটা কীভাবে হলো?