শত শত অভিনন্দন, আশা-আকাঙ্ক্ষা, হতাশার কথা ব্যক্ত হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। রাজশাহীর কৃতি সন্তান হওয়ার সুবাদে, বিশেষ করে অত্রাঞ্চলের আমজনতার অভিনন্দনের মাত্রাটা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃদ্ধিটা এই অর্থে যে, মানুষ নিজের বাড়ি-ঘরের যত্ন যেভাবে নেন, বাড়িটি সুন্দর সুসজ্জিত করার জন্য যেভাবে সচেষ্ট থাকেন; ঠিক তেমনিভাবেই বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজের বাড়ির মত মনে করে সুন্দরভাবে, নিষ্কলুষভাবে পরিচালনার জন্য তিনি ব্রতি হবেন। আমি বলছি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত ভিসির কথা। তাঁর বাড়ি রাজশাহী শহরের কাজিহাটায়। শৈশব, কৈশোর, যৌবন তাঁর কেটেছে এই শহরের মাটির সোঁদা গন্ধে। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন একজন সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে এই মাটির সাথে তিনি কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারেন না।