আকাশে সাদা সাদা তুলার মতো যে বস্তু ভাসতে দেখা যায়, সাধারণভাবে তাকেই বলা হয় মেঘ। কিন্তু মেঘ হলো বাতাসে ভাসমান ধূলিকণাকে আশ্রয় করে অসংখ্য হালকা জলকণার সমষ্টি।
বহুকাল থেকে মানুষ মেঘের বিভিন্নতা লক্ষ করলেও ১৮০৩ সালে ইংরেজ রসায়নবিদ লিউক হাওয়ার্ড মেঘের শ্রেণিবিন্যাসে বিশেষ তৎপর হন। তিনি আকৃতি ও চেহারা অনুসারে মেঘকে চারভাগে ভাগ করেন—সিরাস বা অলক মেঘ, স্ট্র্যাটাস বা স্তর মেঘ, কিউমুলাস বা স্তূপ মেঘ এবং নিম্বাস বা ঝঞ্ঝা মেঘ। এছাড়া মেঘের উচ্চতার অবস্থান অনুসারে মেঘকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে— উঁচু আকাশের মেঘ, মাঝারি আকাশের মেঘ এবং নিচু আকাশের মেঘ।