সর্বত্র আশ্রয়ণ প্রকল্পের ভাঙা ঘরের ছবি। কেউ হুংকার ছাড়ছেন নিজেদের দিকে না তাকিয়েই। কেউ কলাম লিখছেন ‘দায় কার?’, ‘এত স্পর্ধা কেন?’ ইত্যাদি শিরোনামে। গণধারণা হচ্ছে আমি ভালো আর সব চোর। আমলারা খোসা, আম, আঁটি—সব চিবিয়ে হাপিশ করে দিতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত সাকল্যে কমবেশি ৩০০টি ত্রুটিপূর্ণ বাড়ি নির্মাণের কথা উঠেছে, যা মোট বিতরণকৃত সংখ্যার মাত্র শূন্য দশমিক দুই শতাংশ। তবে শতাংশের হিসাব দিয়ে কোনো অবহেলা বা গাফিলতিকে ছোট করে দেখার জন্য এ লেখা নয়।
ইতিমধ্যে অনিয়মের অভিযোগে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ সদর ও বরগুনার আমতলীর সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও); বগুড়ার শেরপুরের সাবেক ইউএনও (বর্তমানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক) এবং মুন্সিগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ওএসডি করা হয়েছে। তাঁদের একজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাসহ আরও কিছু কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধি ও ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।