আজ শনিবার সকালে দ্য ডেইলি স্টারকে তিনি বলেন, 'একজন সহকর্মী হিসেবে যতটা জেনেছি, পরীমনি বাবা-মা হীন একটি মেয়ে। তার বেড়ে ওঠার সঙ্গে আর দশটা তরুণ-তরুণীর বেড়ে ওঠার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। তার স্ট্রাগল এবং আর দশটা মানুষের স্ট্রাগল এক হবে না। হয়তো অভিভাবকের অভাবেই অনেক সময় সঠিক সিদ্ধান্তটা নিতে পারেনি।'
তিনি আরও বলেন, 'গত ১০ আগস্ট আদালত চত্বরে পরীমনির শতবর্ষী নানা তার নাতনিকে দেখতে ছুটে গিয়েছিলেন। করোনার ভয়াবহতাও তাকে আটকাতে পারেনি। রক্তকে উপেক্ষা করতে পারেনি রক্ত। কিন্তু সময় কি নিষ্ঠুর। নাতনীর সঙ্গে দেখাই হলো না তার নানার। আদালত চত্বরেই তার নানাকে বলতে শুনেছি, "নিজের জন্য জীবনে কিছুই করেনি পরীমনি। সব মানুষের জন্য দান করে গেছে। আর এখন পরিস্থিতির শিকার হয়েছে।"'