নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক শামীমা নুর পাপিয়ার সাড়ে ১১ কোটি টাকার অর্থসম্পদ থাকার তথ্য পেয়েছে পুলিশ ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুটি সংস্থাই বলছে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পাপিয়া এই সম্পদ অর্জন করেছেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ও দুদক বলছে, প্রতারণা, অনৈতিক কাজ, মাদক কারবার, চাঁদাবাজি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায় করতেন পাপিয়া। তাঁর স্বামী মফিজুর রহমানও (সুমন চৌধুরী) এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। দুদক ৬ কোটি ২৪ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য পেয়েছে। সংস্থাটি পাপিয়া ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্রও দিয়েছে। অন্যদিকে অর্থ পাচার বা মানি লন্ডারিং আইনের মামলার তদন্তে সিআইডি ৫ কোটি ৯ লাখ টাকা অবৈধ বা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আয়ের প্রমাণ পেয়েছে। অর্থাৎ দুটি সংস্থার তদন্তে বহিষ্কৃত এই যুবলীগ নেত্রীর ১১ কোটি টাকার বেশি অর্থসম্পদ থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।