বেতন-ভাতা আদায়, চাকরিতে পুনর্বহাল ও ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন অভিযোগে শ্রম আদালতগুলোতে মামলা করেন শ্রমজীবীরা। এসব মামলায় শুনানির জন্য তারিখ ধার্য হয় বছরে তিন-চারবার। নানা কারণে বিচার ঝুলে থাকে বছরের পর বছর। আর দীর্ঘসূত্রিতার জন্য শ্রম আদালতের সংখ্যা কম হওয়াকেই দায়ী করেন অনেকে।
সাতটি শ্রম আদালতে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে বিচারকাজ। এখন আদালতের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরইমধ্যে তিনটি নতুন আদালত গঠন করা হয়েছে। আরও সাতটি গঠনের প্রক্রিয়া চলমান। আদালতগুলোতে প্রায় ২৫ হাজার মামলা বিচারাধীন বলেও জানা গেছে।