ব্যবসায় লাভ করতে হয়, কিন্তু কতটা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২১, ০৭:৩৬

সম্প্রতি মালেক সাহেব (ছদ্মনাম) সপরিবারে ঢাকা শহরের  নামকরা একটি রেস্টুরেন্টে মধ্যাহ্নভোজনে গিয়েছিলেন। করোনা মহামারির কারণে অনেক দিন পর স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের পীড়াপীড়িতে অনেকটা অনিচ্ছা সত্ত্বেও তিনি সেখানে যেতে রাজি হন। মহামারির আগে নানা দিন নানা উপলক্ষে বাইরে খানাপিনার অভ্যাস থাকলেও বর্তমানে সতর্কতার সঙ্গেই তিনি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।


সে যা–ই হোক, রেস্টুরেন্টে গিয়ে তালিকা থেকে যার যার পছন্দের খাবার ফরমাশ করা হয়ে গেছে। মালেক সাহেব স্বল্পাহারী এবং বয়স ও রোগবালাই বিবেচনায় চিনিযুক্ত খাবার ও পানীয় পরিহার করেন। তাঁর স্ত্রীও স্বাস্থ্যসচেতনতার কারণে পারতপক্ষে কোমল পানীয়র ধারেকাছে ভেড়েন না। তবে ছেলেমেয়েরা ফাস্ট ফুড আইটেমের পাশাপাশি কোমল পানীয়র ভক্ত। ঠিক হলো, ছেলেমেয়েদের জন্য কোমল পানীয় এবং মালেক সাহেব আর তাঁর স্ত্রী স্বাভাবিক পানি ‘ড্রিংক মেনু’ হিসেবে ফরমাশ করবেন। কিন্তু বিপত্তি বাধল তখনই, যখন রেস্টুরেন্টের তরফ থেকে জানানো হলো, এই রেস্টুরেন্টে ‘ড্রিংক মেনু’-তে ‘নরমাল পানি’র ব্যবস্থা নেই; এমনকি বোতলজাত পানিও তারা সরবরাহ করেন না। খাবারের যেহেতু ফরমাশ হয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে তাঁরা কোমল পানীয়র ফরমাশ দিলেন বা দিতে বাধ্য হলেন। কী সব বিশেষ কারণে এসব রেস্টুরেন্টে খাবারের মেনুর যে অস্বাভাবিক দাম, তা অবশ্য মালেক সাহেবের অজানা। লক্ষণীয় ব্যাপার হচ্ছে, যেখানে খোলাবাজারে দুই থেকে সোয়া দুই লিটারের একই পানীয় বিক্রি হয় ১০০ থেকে ১১০ টাকা, সেখানে ওই রকম রেস্টুরেন্টে ২০০ মিলিলিটার থেকে ২৫০ মিলিলিটার কোমল পানীয়র দাম রাখা হয় ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে তার চেয়েও ঢের বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us