আসন যত যাত্রী তত, এই নিয়মে গণপরিবহন চলাচলের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে আছে ‘অর্ধেক যানবাহন’ চালানোর নির্দেশনা। অর্ধেকের হিসাবটা কীভাবে বের করবেন তা ঠিক করবে স্থানীয় প্রশাসন। তবে এ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন পরিবহন মালিকরা। তারা বলেছেন, এক মালিকের দেশব্যাপী কয়টি গাড়ি আছে তা বের করা কঠিন। আবার অর্ধেক বন্ধ থাকলে অনেক শ্রমিকও বেকার বসে থাকবে। অন্যদিকে যার একটি গাড়ি আছে তার কী হবে?
প্রজ্ঞাপনে অনুযায়ী স্থানীয় প্রশাসন মালিক-শ্রমিকের সঙ্গে আলোচনা করে পরিবহনের সংখ্যা ঠিক করবেন, এমনটা বলা হলেও পরিবহন মালিকরা বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ ও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাদের কথা হলো, এ নিয়ে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে। বিপুল সংখ্যক পরিবহনের মাঝে কোনগুলো অর্ধেকের মধ্যে পড়বে, আর কোনটার বন্ধ থাকার কথা ছিল সেটা বের করা হবে কী করে? তাছাড়া অর্ধেক পরিবহন চললে তো মানুষ গাদাগাদি করে উঠবে, তাতে সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়বে।