এমন মৃত্যু মানা যায় না

মানবজমিন প্রকাশিত: ০৬ আগস্ট ২০২১, ০০:০০

শাবাবের বয়স দুই অঙ্ক ছুঁয়েছে মাত্রই। ধীরে ধীরে রঙিন স্বপ্নের আঁকিবুকি ডানা মেলছে। শাবাব একদিন অনেক বড় হবে। বাবা-মায়ের মুখ উজ্জ্বল করবে। করোনা কাটলে স্কুলের মাঠে ছুটে বেড়াবে বন্ধু সতীর্থদের কাঁধে হাত রেখে। কিন্তু সব স্বপ্নই থেমে গেল ডেঙ্গুর আগ্রাসী ছোবলে। বাবা-মায়ের একমাত্র বুকের ধন, সোনামানিক শাবাবকে শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির স্থায়ী সদস্য, মানবজমিনের প্রাক্তন চিফ রিপোর্টার ও এটিএন নিউজের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর সারোয়ার হোসেন ও ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজের শিক্ষক সানজিদা আরার একমাত্র ছেলে শাবাব সারোয়ার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বুধবার রাতে ইন্তেকাল করে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ১০ বছর বয়সী শাবাব গত শনিবার ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়। সোমবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসকরা মস্তিষ্কে সংক্রমণ হয়ে থাকতে পারে বলে সন্দেহ করেন। সেদিনই তাকে শিশু নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র-পিআইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। বুধবার শাবাবকে লাইফ সাপোর্ট দেয়া হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার জীবন রক্ষা করা যায়নি। ওই দিন দিবাগত রাত ১টা ১০ মিনিটে শাবাব চলে যায় না ফেরার দেশে। স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর চিকিৎসকরা শাবাবের উন্নতির তথ্য জানিয়েছিলেন। ভালো হয়ে যাচ্ছে এমন আশ্বাসের মধ্যেই হঠাৎ লাইফ সাপোর্টে চলে যায়। এরপর কতো চেষ্টা। শাবাব আর ফিরলো না। শাবাবের এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না কেউ। ছোট্ট শাবাবের সহপাঠী, স্বজন, তার বাবা-মায়ের সহকর্মীরা চোখের জলে শেষ বিদায় জানিয়েছেন তাকে। গতকাল জানাজা শেষে রূপগঞ্জের তারাব কবরস্থানে দাফন করা হয় শাবাবকে। শাবাব সারোয়ারের অকাল ও মর্মান্তিক মৃত্যুতে মানবজমিন পরিবার গভীর শোকাহত।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us