‘ভাই, আমার কাছে আর সামান্য কিছু টাকা আছে, আরও ৫০০ টাকা বেশি দিমুনে। দয়া করে পোলাডারে মিটফোর্ড হাসপাতালে নামাইয়া দেন।’ অ্যাম্বুলেন্স চালকের কাছে এভাবেই আকুতি করছিলেন হারুনুর রশীদ। ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত ১০ বছরের ছেলে সাকিবকে তিন হাসপাতালে ভর্তি করতে না পেরে চতুর্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্স চালকের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন তিনি।