এসব পদক্ষেপ ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পুতিনের সপক্ষে সমর্থন বৃদ্ধির প্রয়াস বলে ভাবা হচ্ছেI