‘ফ্লোর ইনচার্জ বাবুল স্যার মোবাইলে কল দিয়ে বলেছেন, আগামী ১ আগস্ট কারখানা খোলা হবে। বাড়ি থেকে তাড়াতাড়ি চলে আসো, তা না হলে চাকরি থাকবে না। এজন্য আগেভাগেই ময়মনসিংহের তারাকান্দা থেকে ভেঙে ভেঙে টঙ্গী যাচ্ছি। কি করবো, চাকরি তো বাঁচাতে হবে। এজন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে কারাখানায় যাচ্ছি।’
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ময়মনসিংহ মহানগরীর বাইপাস মোড়ে গাড়ির অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকা পোশাককর্মী নুরুল আমিন এসব কথা বলেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী হালিমা বেগম। ব্যাগ নিয়ে রাস্তায় দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও গাড়ি পাননি তারা। নুরুল আমিন টঙ্গীর সাহারা মার্কেটের নিট ফেব্রিক্স পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। ঈদের দুই দিন আগে স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলেন।