একদিকে বোরোর বাম্পার ফলন, অন্যদিকে উদ্বৃত্ত ৩০ লাখ টন, তারওপর ১০ লাখ টন আমদানিও করছে সরকার; এরপরও বাড়ছে চালের দাম। কার ইশারায় বাড়ছে? সরকার দেখাচ্ছে মিলারদের, মিলাররা দেখাচ্ছে কৃষকদের, কৃষকরা আঙুল তুলছেন পাইকারদের দিকে, আবার পাইকাররা দায়ী করছেন আড়তদারদের। চালের দাম জড়িয়ে পড়েছে এক মহাচক্রে। যার মূল্য দিতে হচ্ছে মহামারিতে আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত মানুষদেরকেই। বাজারের সবচেয়ে কমদামি চালের কেজিই এখন ৪৮ টাকা। আগে যা ছিল বড়জোর ২৮-৩০ টাকা।
বাজার ঘুরে দেখা গেলো ৪৮ টাকা দামের চালটা বেশ লাল ও মোটা। এক বেলায় রান্না করা ভাত আরেক বেলায় খাওয়া যায় না। নাজিরশাইল বা মিনিকেটের দিকে হাত বাড়ালেই কেজিপ্রতি গুনতে হচ্ছে ৬৮ থেকে ৭২ টাকা।