ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২০০ নম্বর ওয়ার্ডের ১৭৭ নম্বর বেডে শুয়ে থাকা হালিমাকে 'কেমন আছেন' জিজ্ঞেস করলে উত্তর মেলে ‘ভালো আছি’। এরপর আর কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে শুধু নির্বাক তাকিয়ে থাকেন।
এই কিশোরীর হয়েই যেন পরে সব কথা বললেন মা সাহানা আক্তার। তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কারখানার দ্বিতীয় তলায় কাজ করত হালিমা। আগুন লাগার পর দোতলা থেকে লাফিয়ে নিচে পড়ে মাথায় ও মুখে আঘাত পেয়েছিল। প্রথম তিন দিন কোনো কথা না বললেও পরে কথা বলতে পারছে সে।