মানুষের বিনোদনের জন্য খাঁচাবন্দি বন্যপ্রাণী প্রদর্শন- ঝেড়ে ফেলা হবে চিড়িয়াখানার সেকেলে এই ধারণা। প্রাণীরা থাকবে, তবে তাদের বিচরণক্ষেত্র হবে এমন একটি মুক্ত পরিবেশে, যাতে মানুষও নিরাপদ দূরত্বে থেকে তাদের দেখতে পায়। এমন ভবনা সামনে রেখেই মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানার খোলনলচে বদলে ফেলার মহাপরিকল্পনা তৈরি হচ্ছে।
মিরপুর চিড়িয়াখানার পরিচালক আব্দুল লতিফের ভাষ্য, চিড়িয়াখানাটা এখনও চলছে ১৯৫০ সালের ভাবনাকে সঙ্গী করে, যা এখন বিশ্বে বদলে গেছে।