গল্পের শুরু ২০১৮ সালে। সাজা কমিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করতে রাজি হন অস্ট্রেলিয়ার এক কয়েদি, যিনি আবার একজন স্মার্টফোন ডেভেলপার। পরিকল্পনা সাজিয়ে প্রস্তুতিতে খরচ হয় এক লাখ ২০ হাজার ডলারের বেশি। শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর (এফবিআই) ‘অপারশেন ট্রোজান শিল্ড’।
এরপর তিন বছরে এই তদন্তে যুক্ত হয়েছেন ১৭টি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নয় হাজার সদস্য। তারা একশ দেশের ১২ হাজার ডিভাইস থেকে দুই কোটি ৭০ লাখ মেসেজে নজরদারি করেছেন, অনুসরণ করেছেন তিনশর বেশি সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের কর্মকাণ্ড।