সুন্দরবন সংলগ্ন মোংলা উপকূলের মানুষের আয়ের প্রধান উৎস্য ‘সাদা সোনা’ খ্যাত চিংড়িসহ নানা প্রজাতির মাছ। মাছ চাষ করেই এ অঞ্চলের ৭০ শতাংশ মানুষের জীবিকা আসে। তবে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে বেশি ক্ষতির শিকার হলো মোংলা উপকূলের চিংড়ি চাষীরা।
এর আগের ঘূর্ণিঝড় আম্পানের ধাক্কা সামলে না উঠতেই এলো ইয়াস। ভেসে গেছে তিনশ’ হেক্টর মাছের জমি। এসব জমিতে চিংড়িসহ অন্যান্য মাছের ৬৮৫টি খামার রয়েছে। প্রায় সবগুলোই ভেসে গেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম।