সবকিছু ঠিকঠাক মত হলে সাংবাদিক রোজিনা এখন জামিন পেয়ে তার সন্তানের কাছে থাকতেন। স্বামী এবং স্বজনদের কাছে থাকতেন। থাকতেন সহকর্মী পরিবেষ্টিত। কিন্তু বাংলাদেশ সবকিছু ঠিকঠাকমতো চলে না। চলে না বলেই খুনের মামলার আসামির জামিন হলেও রোজিনার হয় না। ঠিকঠাকমতো হয় না বলেই সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় জনগণের হয়ে কাজ করে যে সাংবাদিক তাকে নির্যাতিত হতে হয়।
এখন অপেক্ষা কাল কী রায় আসে। শুনানি হলো, কিন্তু রায় কেন সেদিনই হলো না, সেই প্রশ্ন করলেও এখন নিশ্চয়ই নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে রাষ্ট্রযন্ত্রের ভেতরে থাকা কোন একটি গোষ্ঠী যারা রোজিনা কাণ্ড ঘটিয়ে সরকারকে গণমাধ্যমের তথা জনগণের মুখোমুখি করতে চায়।