ভিসির দপ্তর ও তাঁহাদের পৈতৃক তেজারতি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৯ মে ২০২১, ০৭:৩৭

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের (ভিসি) দপ্তর নিশ্চিত লঙ্কাপুরী। যিনিই সেই পুরীতে ঢুকছেন, তিনিই যথেচ্ছাচার করছেন। একেক সময় একেক ভিসির গগনচুম্বী দুর্নীতি দেখে মনে হয়, উনিই চ্যাম্পিয়ন, উনি দুর্লঙ্ঘ্য। কিন্তু কিসের কী! কয়েক দিনের মধ্যেই দেখা যায়, অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এমন রেকর্ড গড়ে ফেলেন যে আগেরজনের কাজকারবারকে মনে হয় নিতান্ত বালখিল্য। কদিন বাদে তাঁকেও টপকে যান অন্য কোনো দুর্নীতির উসাইন বোল্ট।


দেশে এখন এক ডজনেরও বেশি সাবেক ও বর্তমান উপাচার্যের অনিয়ম–দুর্নীতির (লোকাল বাংলায় এগুলোকে ‘চুরিধারি’ বলে) তদন্ত চলছে। এর মধ্যে ১০ জনই গদিনশিন। এদের অনিয়মের রেকর্ড খুবই বর্ণাঢ্য। অধুনা তাক লাগিয়ে দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী উপাচার্য এম আবদুস সোবহান। শুভ্রশশ্রুমণ্ডিত সৌম্যকান্তি এই শিক্ষক দায়িত্ব পালনকালে যে দৃষ্টান্তমূলক কাণ্ডকারখানা করে গেছেন, তা আর বলার না। সর্বশেষ ভেলকি হিসেবে তিনি তাঁর মেয়াদের শেষ কর্মদিবসে সাংবাদিকতাসহ বিভিন্ন পেশা ও নেশায় নিয়োজিত ১৪১ জনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিতে নিয়োগ দিয়ে জাতীয় কর্মসংস্থান বাজারে অননুকরণীয় অবদান রেখে গেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us