পরিবারে-কর্মক্ষেত্রে নারীর এগিয়ে যাওয়া, গতিশীলতা, অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা ও দৃশ্যমান ভূমিকা রাখার পরও নারী নির্যাতন কমছে না। বরং নির্যাতনের ধরন বদলেছে। এর মাঝে আবার নারীর কাজের তালিকাও দীর্ঘ হয়েছে করোনাকালে। যুক্ত হয়েছে নতুন চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকরা বলছেন, কেবল নারীর বেরিয়ে আসাই যথেষ্ট নয়। অর্থনৈতিকভাবে যুক্ত হওয়ার পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নের জন্য দরকার আরও কিছু।
করোনা মহামারিতে নারী ও শিশু নির্যাতন বেড়েছে। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) সংগঠনের ১ মে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত এপ্রিলে দেশে ৩৭১টি নারী ও শিশু নির্যাতনের মধ্যে ১৩৭টিই ছিল ধর্ষণের ঘটনা। দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৩১টি। এ ছাড়াও ৩২ জন কিশোরী, ৬৯জন নারী আত্মহত্যা করেছে। মোট ৭৫ নারী ও শিশু হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন।