রাতে ছেলেরা দেখেন, তাঁদের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ক্রমশ কমছে। দ্রুত একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হলে শয্যা নেই বলে জানানো হয়।