কখনও কখনও প্রয়োজনে টানা ২৭ ঘন্টাও কাজ করতে হয় রোহনকে। সারা দিনের কাজের পর রাতে যখন ঘুমোতে যান, তখনও যেন শুনতে পান মনিটরে হৃদস্পন্দনের শব্দ।