সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা এবারই নতুন নয়। বেশ কয়েকবছর ধরেই ধারাবাহিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। এরপর তদন্ত হয়। তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর বনবিভাগ দৃশ্যমান কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা কেউই জানে না। যদিও ওই রিপোর্টে জেলে-বাওয়ালীদের ফেলে দেওয়া বিড়ি-সিগারেটের আগুন থেকে সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত বলে উল্লেখ করা হয়।
তাহলে সেই জেলে বাওয়ালীদের সুন্দরবন প্রবেশে কখনও কি কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে— এমন প্রশ্নের জবাবে বাগেরহাটের বন কর্মকর্তা মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বাংলা ট্রিবিউনের কাছে দাবি করেন, ইতোপূর্বে সুন্দরবনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দেওয়া হয়েছে।
তাতেও কি এই দুর্ঘটনা কমেছে-জানতে চাইলে এই বন কর্মকর্তা বলেন, এলাকার লোকজন সচেতন না হলে আমাদের কী করার আছে বলেন?